× প্রচ্ছদ ঈশ্বরদী পাবনা জাতীয় রাজনীতি আন্তর্জাতিক শিক্ষাজ্ঞন বিনোদন খেলাধূলা বিজ্ঞান-প্রযুক্তি নির্বাচন কলাম
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঈশ্বরদী খেলা প্রযুক্তি বিনোদন শিক্ষা



জাতীয় শোক দিবস পালনে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী ১৫ আগস্ট ‘জাতীয় শোক দিবস’ পালনে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ একটি গাইডলাইন তৈরি করেছে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ গতকাল বুধবার এক পত্রের মাধ্যমে এ নির্দেশনা জারি করেছে বলে বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়েছে। গাইডলাইন অনুযায়ী জাতীয় শোক দিবসে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২০ জনের বেশি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন না। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের গাইডলাইন অনুযায়ী শ্রদ্ধা জ্ঞাপন অনুষ্ঠান যা করতে হবে
অনুষ্ঠানস্থলের প্রবেশ ও বাহির পথ পৃথক ও নির্দিষ্ট করতে হবে। শ্রদ্ধাজ্ঞাপন স্থানে এক সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ জনের বেশি প্রবেশ করতে পারবেন না। আগত ব্যক্তিরা নির্দিষ্ট দূরত্ব (৩ ফুট বা কমপক্ষে ২ হাত) বজায় রেখে লাইন করে সারিবদ্ধভাবে প্রবেশ করবেন এবং শ্রদ্ধাজ্ঞাপন শেষে বের হয়ে যাবেন। সম্ভব হলে পুরো পথ পরিক্রমাটি গোল চিহ্ন দিয়ে নির্দিষ্ট করা যেতে পারে। সমাবেশে আগত সবার মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। প্রবেশ পথে হ্যান্ডস্যানিটাইজার সরবরাহ ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সর্দি, কাশি, জ্বর বা শ্বাসকষ্ট নিয়ে কেউ অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে পারবে না। হাঁচি বা কাশির সময় টিস্যু, রুমাল বা কনুই দিয়ে নাক ও মুখ ঢাকতে হবে। ব্যবহৃত টিস্যু ও বর্জ্য ফেলার জন্য পর্যাপ্ত ঢাকনাযুক্ত বিনের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং জরুরিভাবে তা অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সকল নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে।করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আগামী ১৫ আগস্ট ‘জাতীয় শোক দিবস’ পালনে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ একটি গাইডলাইন তৈরি করেছে। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ গতকাল বুধবার এক পত্রের মাধ্যমে এ নির্দেশনা জারি করেছে বলে বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়েছে। গাইডলাইন অনুযায়ী জাতীয় শোক দিবসে একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২০ জনের বেশি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন না। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের গাইডলাইন অনুযায়ী শ্রদ্ধা জ্ঞাপন অনুষ্ঠান যা করতে হবে >> অনুষ্ঠানস্থলের প্রবেশ ও বাহির পথ পৃথক ও নির্দিষ্ট করতে হবে। শ্রদ্ধাজ্ঞাপন স্থানে এক সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ জনের বেশি প্রবেশ করতে পারবেন না। আগত ব্যক্তিরা নির্দিষ্ট দূরত্ব (৩ ফুট বা কমপক্ষে ২ হাত) বজায় রেখে লাইন করে সারিবদ্ধভাবে প্রবেশ করবেন এবং শ্রদ্ধাজ্ঞাপন শেষে বের হয়ে যাবেন। সম্ভব হলে পুরো পথ পরিক্রমাটি গোল চিহ্ন দিয়ে নির্দিষ্ট করা যেতে পারে। >> সমাবেশে আগত সবার মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। প্রবেশ পথে হ্যান্ডস্যানিটাইজার সরবরাহ ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সর্দি, কাশি, জ্বর বা শ্বাসকষ্ট নিয়ে কেউ অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে পারবে না। হাঁচি বা কাশির সময় টিস্যু, রুমাল বা কনুই দিয়ে নাক ও মুখ ঢাকতে হবে। ব্যবহৃত টিস্যু ও বর্জ্য ফেলার জন্য পর্যাপ্ত ঢাকনাযুক্ত বিনের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং জরুরিভাবে তা অপসারণের ব্যবস্থা করতে হবে। >> স্থানীয় প্রশাসন, স্বাস্থ্য বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সকল নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে।Advertisement
আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল : জনসমাগম যথাসম্ভব কম রাখতে হবে। অনুষ্ঠানস্থল বা কক্ষের আয়তনের ওপর লোকসংখ্যার উপস্থিতি নির্ধারণ করতে হবে। অনুষ্ঠানে আগত সকলের মাস্ক পরিধান বাধ্যতামূলক, মাস্ক ছাড়া কাউকে অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না। >> প্রবেশ পথে সাবান পানি দিয়ে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা যেতে পারে। সম্ভব না হলে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের সরবরাহ ও ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। অনুষ্ঠানস্থলে একজন থেকে আরেকজন নির্দিষ্ট দূরত্ব (৩ ফুট বা কমপক্ষে ২ হাত) বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রয়োজনে বসার স্থানটি নির্দিষ্ট করে দিতে হবে।Advertisement
>> হাঁচি বা কাশির সময় টিস্যু অথবা কনুই দিয়ে মুখ এবং নাক ঢাকতে হবে এবং ব্যবহৃত টিস্যু ও বর্জ্য নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলতে হবে। জরুরি বর্জ্য অপসারণের ব্যবস্থা স্থাপন করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং স্বাস্থ্য বিভাগের সকল নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে।

No comments