× প্রচ্ছদ ঈশ্বরদী পাবনা জাতীয় রাজনীতি আন্তর্জাতিক শিক্ষাজ্ঞন বিনোদন খেলাধূলা বিজ্ঞান-প্রযুক্তি নির্বাচন কলাম
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঈশ্বরদী খেলা প্রযুক্তি বিনোদন শিক্ষা



চাঁদপুরে ৪০ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপিত

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চাঁদপুরের প্রায় ৪০টির বেশি গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে হাজীগঞ্জের সান্দ্রা দরবারের জামে মসজিদে সকাল ৯টায় ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়। জামাতে ইমামতি করেন দরবারের পীর জাকারিয়া চৌধুরী আল মাদানি। পরে অন্যান্য গ্রামেও ঈদের জামাত ও কোরবানির পশু জবাই করেন সান্দ্রা দরবারের অনুসারী। এদিকে মঙ্গলবার (২০ জুলাই) ফরিদগঞ্জ উপজেলার ১১টি গ্রামে ঈদ উদযাপন করা হচ্ছে। গ্রামগুলো হলো- শাচনমেঘ, খিলা, উভারামপুর, আইকপাড়া, ভুলাচো,বদরপুর, উটতলী, নুরপুর, কাইতাড়া, সুড়ংগচাল, বাশারাসহ মোট ১১টি গ্রাম। গত বছর করোনাভাইরাসের কারণে এসব গ্রামের ঈদগাহে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত না হলেও এবার সকল ঈদগাহে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। Advertisement
এছাড়াও আগাম ঈদুল আজহা উদযাপিত হয়েছে মতলব উত্তর উপজেলার ১৮টি গ্রামে। গ্রামগুলো হলো- উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নস্থ পাঁচানী, বাহেরচর পাঁচানী, আইটাদি পাঁচানী, দেওয়ানকান্দি, লতুর্দী, সাতানী ও দক্ষিণ মাথাভাঙ্গার আংশিক, সাদুল্যাপুর ইউনিয়নের আমিয়াপুর গ্রামের একাংশ, ইসলামবাদ ইউনিয়নের মধ্য ইসলামবাদ গ্রামের একাংশ, ফতেপুর পশ্চিম ইউনিয়নের গাজীপুর গ্রামের একাংশ, এখলাছপুর ইউনিয়নের মধ্য এখলাছপুর (বড়ইকান্দি) গ্রামের একাংশ এবং ফরাজীকান্দি ইউনিয়নের ফরাজীকান্দি, রামদাশপুর, চরমাছুয়া, হাজিপুর, দক্ষিণ রামপুর, সরকারপাড়া ও ঠাকুরপাড়া গ্রামগুলোর একাংশ ঈদ উদযাপন করছে। পাশাপাশি হাজীগঞ্জে উপজেলার বলাখাল, শ্রীপুর মণিহার, বড়কুল, অলিপুর, বেলচো, রাজারগাঁও, ঝাকনী, কালচো, মেনাপুরসহ বেশ কয়েকটি গ্রামেও ঈদ উদযাপিত হচ্ছে। সাদ্রা দরবারের পীর বাকীবিল্লাহ মিশকাত চৌধুরী বলেন, এই দরবারের প্রতিষ্ঠাতা পীর মাওলানা ইসহাক সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে একদিন আগে রোজা ও ঈদ পালনের রেওয়াজ চালু করেন। ১৯৩১ সাল থেকে সাদ্রা মাদরাসায় দাদা এবং তার মৃত্যুর পর বাবা ঈদ জামাতের ইমামতি করেছেন। বাবার মৃত্যুর পর থেকে আমি এর দায়িত্বে রয়েছি। এছাড়াও চাঁদপুরের পাশাপাশি নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ভোলা ও শরীয়তপুর জেলার কয়েকটি স্থানে মাওলানা ইসহাক খানের অনুসারীরা একদিন আগে ঈদ উদযাপন করে থাকেন।

No comments