× প্রচ্ছদ ঈশ্বরদী পাবনা জাতীয় রাজনীতি আন্তর্জাতিক শিক্ষাজ্ঞন বিনোদন খেলাধূলা বিজ্ঞান-প্রযুক্তি নির্বাচন কলাম
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঈশ্বরদী খেলা প্রযুক্তি বিনোদন শিক্ষা



নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের মামলাটি সিআইডিতে

নোয়খালীর বেগমগঞ্জের একলাশপুরের সেই নারীকে বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় দায়ের হওয়া পর্নোগ্রাফির মামলাটির তদন্তভার পিবিআই থেকে সিআইডিতে দেওয়া হয়েছে। বুধবার (১৫ ডিসেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাদীর আইনজীবী মোল্লা হাবিবুর রাছুল মামুন। তিনি জানান, পিবিআইয়ের দেওয়া অভিযোগপত্রে বাদী নারাজি দেওয়ার পর আদালত তদন্তভার পরিবর্তনের এই আদেশ দেন। একই ঘটনায় দায়ের হওয়া বিবস্ত্র করে নির্যাতনের মামলার রায়ে মঙ্গলবার (১৪ ডিসেম্বর) ১৩ আসামির দশ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন নোয়াখালীর জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১। এরআগে একই বাদীর ধর্ষণ মামলায় দেলোয়ার হোসেন ও আবুল কালাম নামের দুই আসামিকে যাবজ্জীবন সাজা দেন একই আদালত। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ২ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নের জয়কৃষ্ণপুর গ্রামে একদল লোক ওই গৃহবধূর ঘরে ঢুকে স্বামীসহ ওই নারীকে পিটিয়ে আহত করে। এক পর্যায়ে তারা ওই নারীকে বিবস্ত্র করে ধর্ষণের চেষ্টা করে এবং পুরো ঘটনার ভিডিও ধারণ করে। ওই ঘটনার ৩২ দিন পর গত বছরের ৪ অক্টোবর ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয় তারা। পরে ওইদিনই ওই নারী বাদী হয়ে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় বিবস্ত্র করে নির্যাতনের ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে এবং নির্যাতনের ভিডিও ধারণের ঘটনায় পর্নোগ্রাফি ও ধর্ষণ আইনে পৃথক তিনটি মামলা করেন। পর্নোগ্রাফি আইনে দায়ের করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জেলা কার্যালয়ের পরিদর্শক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, গত ১৩ জুন এ মামলায় ৪ আসামি ইসরাফিল হোসেন মিয়া, সামছুদ্দিন সুমন, নূর হোসেন রাসেল ও জামল উদ্দিন ওরফে প্রবাসী জামালের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন তারা। এতে ইসরাফিল হোসেন মিয়া ও সামছুদ্দিন সুমন এজাহারভুক্ত আসামি এবং নূর হোসেন রাসেল ও জামাল উদ্দিনকে তদন্তকালে যুক্ত করা হয়। এ ব্যাপারে বাদীর আইনজীবী মোল্লা হাবিবুর রাছুল মামুন বলেন, পিবিআই কর্মকর্তার দেওয়া অভিযোগপত্রে বাদী অসন্তোষ প্রকাশ করে গত ৪ নভেম্বর আদালতে নারাজি দেন। এ বিষয়ে গত ৭ ডিসেম্বর শুনানি শেষে বিচারক বাদীর নারাজি গ্রহণ করে মামলাটি অধিকতর তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দায়িত্ব দেন। অ্যাডভোকেট হাবিবুর রাছুল মামুন আরও বলেন, আসামিদের সবার অপরাধের ধরন একই রকম হলেও তদন্ত কর্মকর্তা ভিন্ন ভিন্ন ধারায় তাদের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করায় আসামিরা বিচার প্রক্রিয়ায় সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল। Advertisement (madimart)
Advertisement (sandha)
A
dvertisement (pabna sweet)
Advertisement (school)

No comments