× প্রচ্ছদ ঈশ্বরদী পাবনা জাতীয় রাজনীতি আন্তর্জাতিক শিক্ষাজ্ঞন বিনোদন খেলাধূলা বিজ্ঞান-প্রযুক্তি নির্বাচন কলাম
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঈশ্বরদী খেলা প্রযুক্তি বিনোদন শিক্ষা



ঈশ্বরদীতে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়েই চলছে প্রশাসনিক কার্যক্রম।

২০২১ সালের ২১ জুলাই অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুর রহিম বদলি হয়ে যান। বদলীর পর উপাধ্যক্ষ প্রফেসর জাকিরুল হক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত ২১ ডিসেম্বর তিনিও চাকরি থেকে তিনি অবসরে গেছেন। অবসরে যাওয়ার সময় তিনি পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হাফিজা খাতুনকে দায়িত্ব দেন। কিন্তু সরাসরি অধ্যক্ষ না হওয়ার কারণে বিঘিœত হচ্ছে কলেজের প্রশাসনিক কার্যক্রম। ফলে অধ্যক্ষ শুণ্য অবস্থায় পরিচালিত হচ্ছে উত্তরাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে স্বীকৃত ঈশ্বরদী সরকারি কলেজ। বিগত মাসাধিক সময় ধরে কলেজটিতে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নেই। ভারপ্রাপ্ত একজন সহযোগী অধ্যাপক দায়িত্ব পালন করলেও নীতিনির্ধারণ, আর্থিক এবং অনেক ক্ষেত্রে তাঁর ক্ষমতায় সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এই অবস্থায় স্থবির হয়ে পড়েছে কলেজের প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম। অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ ছাড়াও কলেজে ১৬ জন শিক্ষকের পদ শূণ্য রয়েছে। শিক্ষকের পদ শুণ্য থাকায় পাঠদান কার্যক্রম কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অবিলম্বে এই কলেজে অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ এবং শূন্য পদসমূহে শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন কর্মরত শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীরা। প্রসঙ্গত: ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কলেজে বর্তমানে উচ্চ মাধ্যমিক, ডিগ্রি ছাড়াও ১২টি বিভাগে অনার্স কোর্স চালু রয়েছে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় আট হাজার। মাস্টার্স কোর্স চালুর বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন। কলেজে শিক্ষকের সৃষ্ঠ পদ সংখ্যা ৫৮টি। এর মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে শিক্ষকের ১৬টি পদই শূন্য। জানা গেছে, অধ্যক্ষ না থাকায় কলেজে বিভিন্ন বিভাগে দাপ্তরিক কাজে মাস্টাররোলে নিয়োজিত ২৫ জন থাকা কর্মচারী এবং ১২ জন অতিথি শিক্ষককে বেতন দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্বে থাকা কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক হাফিজা খাতুন জানান, তার হাতে কোন আর্থিক ক্ষমতা নেই। এতে প্রশাসনিক কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে।##
Advertisement (sandha)
A
dvertisement (pabna sweet)
Advertisement (school)

No comments