জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পাচ্ছেন যারা
ক্রীড়াঙ্গনে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার। এই পুরস্কারের জন্য অপেক্ষায় থাকেন ক্রীড়াঙ্গনের সবাই। ২০১৩-২০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৮৫ জন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব এই পুরস্কার গ্রহণ করবেন। আজ বুধবার রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে মাধ্যমে ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা পুরস্কৃত হবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। পুরস্কার প্রাপ্ত প্রত্যেকে একটি আঠারো ক্যারেট মানের ২৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণপদক, এক লাখ টাকার একটি চেক এবং একটি সম্মাননাপত্র পাবেন।
যারা ক্রীড়া পুরস্কার পাচ্ছেন
২০২০ সালের জন্য : বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল (মরণোত্তর, ক্যাটাগরি-খেলোয়াড় ও সংগঠক), বীর মুক্তিযোদ্ধা আফজালুর রহমান সিনহা (মরণোত্তর, ক্যাটাগরি-ক্রিকেট সংগঠক), নাজমুল আবেদীন ফাহিম (ক্যাটাগরি-সংগঠক, ক্রিকেট কোচ), মো. মহসীন (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), মো. মাহাবুবুল এহছান রানা (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড়), গ্র্যান্ডমাস্টার মোল্লা আব্দুল্লাহ আল রাকিব (ক্যাটাগরি-দাবা খেলোয়াড়), বেগম মোছা. নিলুফা ইয়াসমিন (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), আব্দুল কাদের স্বরণ (ক্যাটাগরি-ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী),
২০১৯ সালের জন্য : তানভীর মাজহার তান্না (ক্যাটাগরি-ফুটবল সংগঠক), মৃত অরুণ চন্দ্র চাকমা (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স সংগঠক, মরণোত্তর), লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলাম (ক্যাটাগরি-আরচারি সংগঠক), দিপু রায় চৌধুরী (ক্যাটাগরি-ক্রিকেট খেলোয়াড়), কাজী নাবিল আহমেদ (ক্যাটাগরি-ফুটবল সংগঠক), ইন্তেখাবুল হামিদ (ক্যাটাগরি-শ্যুটিং সংগঠক), বেগম মাহফুজা রহমান তানিয়া (ক্যাটাগরি-সাঁতার খেলোয়াড়), বেগম ফারহানা সুলতানা শীলা (ক্যাটাগরি-সাইক্লিং খেলোয়াড়), টুটুল কুমার নাগ (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড়), মাহবুবুর রব, (ক্যাটাগরি-ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়), বেগম সাদিয়া আক্তার উর্মি (ক্যাটাগরি-টেবিল টেনিস খেলোয়াড়, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী)।
২০১৮ সালের জন্য : ফরিদা আক্তার বেগম (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স সংগঠক), জ্যোৎস্না আফরোজ (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), মো. রফিক উল্যা আখতার মিলন (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স সংগঠক), কাজী আনোয়ার হোসেন (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), মো. শওকত আলী খান জাহাঙ্গীর (ক্যাটাগরি-ফুটবল সংগঠক), মীর রবিউজ্জামান (ক্যাটাগরি-জিমন্যাস্টিকস খেলোয়াড়), মোহাম্মদ আলমগীর আলম (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড়), তৈয়েব হাসান সামছুজ্জামান (ক্যাটাগরি-রেফারি সংগঠক), নিবেদিতা দাস (ক্যাটাগরি— সাঁতার খেলোয়াড়), মাহমুদুল ইসলাম রানা, (ক্যাটাগরি-তায়কোয়ানডো সংগঠক)।
২০১৭ সালের জন্য : শাহরিয়া সুলতানা (ক্যাটাগরি-ভারোত্তোলন খেলোয়াড়), আওলাদ হোসেন (ক্যাটাগরি-জুডো, কারাতে ও মার্শাল আর্ট সংগঠক), ওয়াসিফ আলী (ক্যাটাগরি-খেলোয়াড় বাস্কেট বল), শেখ বশির আহমেদ মামুন (ক্যাটাগরি-জিমন্যাস্টিকস সংগঠক), মো. সেলিম মিয়া (ক্যাটাগরি-সাঁতার খেলোয়াড়), হাজি মো. খোরশেদ আলম (ক্যাটাগরি-রোইং সংগঠক), আবু ইউসুফ (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), এ. টি. এম. শামসুল আলম (ক্যাটাগরি-টেবিল টেনিস সংগঠক), রহিমা খানম যুথী (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক খেলোয়াড়), আসাদুজ্জামান কোহিনুর (ক্যাটাগরি-হ্যান্ডবল সংগঠক), মো. মাহবুব হারুন (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড় হকি)।
২০১৬ সালের জন্য মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান (ক্যাটাগরি-সাঁতার খেলোয়াড়), অবসরপ্রাপ্ত লে. কমান্ডার এ কে সরকার (ক্যাটাগরি-বাস্কেটবল সংগঠক), বেগম সুলতানা পারভীন লাভলী (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), বীর মুক্তিযোদ্ধা শামীম-আল-মামুন (ক্যাটাগরি-ভলিবল সংগঠক), আরিফ খান জয় (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), খন্দকার রকিবুল ইসলাম (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), মোহাম্মদ জালাল ইউনুস (ক্যাটাগরি-ক্রিকেট সংগঠক), মো. তোফাজ্জল হোসেন (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স সংগঠক), কাজল দত্ত (ক্যাটাগরি-ভরোত্তোলন খেলোয়াড়), মো. তাবিউর রহমান পালোয়ান (ক্যাটাগরি-কুস্তি সংগঠক), জেড. আলম (ক্যাটাগরি-ফুটবল সংগঠক, মরণোত্তর), আবদুর রাজ্জাক সোনা মিয়া (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড়, মরণোত্তর), কাজী হাবিবুল বাশার (ক্যাটাগরি-খেলোয়াড়)।
২০১৫ সালের জন্য : অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম (ক্যাটাগরি - ক্যারম সংগঠক), মো. আহমেদুর রহমান (ক্যাটাগরি-জিমন্যাস্টিক্স খেলোয়াড় ও সংগঠক), আহমেদ সাজ্জাদুল আলম (ক্যাটাগরি-ক্রিকেট সংগঠক), খাজা রহমত উল্লাহ (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড়, মরণোত্তর), মাহ্তাবুর রহমান বুলবুল (ক্যাটাগরি-বাস্কেট বল খেলোয়াড় ও সংগঠক), বেগম ফারহাদ জেসমীন লিটি, (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), বরুন বিকাশ দেওয়ান (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), রেহানা জামান (ক্যাটাগরি-সাঁতার খেলোয়াড়), মো. জুয়েল রানা (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), বেগম জেসমিন আক্তার (ক্যাটাগরি-ভারোত্তোলন, কারাতে ও তায়কোয়ানডো খেলোয়াড়), বেগম শিউলী আক্তার সাথী (ক্যাটাগরি-ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়)।
২০১৪ সালের জন্য : শামসুল বারী (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড় ও সংগঠক, মরণোত্তর), এনায়েত হোসেন সিরাজ (ক্যাটাগরি-ক্রিকেট সংগঠক), মো. ফজলুর রহমান বাবুল (ক্যাটাগরি-ফুটবল সংগঠক), সৈয়দ শাহেদ রেজা (ক্যাটাগরি-হ্যান্ডবল সংগঠক), মো. ইমতিয়াজ সুলতান জনি (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), মোহাম্মদ এহসান নামিম (ক্যাটাগরি-হকি খেলোয়াড়), বেগম কামরুন নেছা (ক্যাটাগরি অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), মো. সামছুল ইসলাম (ক্যাটাগরি-সাঁতার খেলোয়াড়), মিউরেল গোমেজ (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), মো. জোবায়েদুর রহমান রানা (ক্যাটাগরি-ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়)।
২০১৩ সালের জন্য : মুজাফ্ফর হোসেন পল্টু (ক্যাটাগরি-ক্রিকেট খেলোয়াড় ও সংগঠক ), কাজী মাহতাব উদ্দিন আহমেদ (ক্যাটাগরি-হ্যান্ডবল সংগঠক), অব. উইং কমান্ডার মহিউদ্দিন আহমেদ (ক্যাটাগরি-ভারোত্তোলন সংগঠক), সামশুল হক চৌধুরী (ক্যাটাগরি-ফুটবল সংগঠক), বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শাহ্জাহান মিজি (ক্যাটাগরি-সাঁতার খেলোয়াড়), রোকেয়া বেগম খুকী (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), বেগম মুনিরা মোর্শেদ খান হেলেন (ক্যাটাগরি-টেবিল টেনিস খেলোয়াড়), মো. ইলিয়াস হোসেন (ক্যাটাগরি-ফুটবল খেলোয়াড়), বেগম জ্যোৎস্না আক্তার (ক্যাটাগরি-অ্যাথলেটিক্স খেলোয়াড়), ভোলা লাল চৌহান (ক্যাটাগরি-স্কোয়াশ খেলোয়াড়), খালেদ মাহমুদ সুজন (ক্যাটাগরি-ক্রিকেট খেলোয়াড়)।
Advertisement (sandha)
Advertisement (pabna sweet)
Advertisement (school)
No comments