× প্রচ্ছদ ঈশ্বরদী পাবনা জাতীয় রাজনীতি আন্তর্জাতিক শিক্ষাজ্ঞন বিনোদন খেলাধূলা বিজ্ঞান-প্রযুক্তি নির্বাচন কলাম
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ঈশ্বরদী খেলা প্রযুক্তি বিনোদন শিক্ষা



প্রেমের টানে পাবনায় মালয়েশিয়ান তরুণী

পাবনার সুজানগরে প্রেমের টানে প্রেমিক রায়হান উদ্দিন প্রামাণিকের কাছে ছুটে এসেছেন মালয়েশিয়ান তরুণী নুর সাহিদা (২৬)। সোমবার (১৭ জুলাই) রাতে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এর আগে রোববার তারা বাংলাদেশ আসেন। রায়হান সুজানগরের সাতবাড়ীয়া ইউনিয়নের তারাবাড়ীয়া গ্রামের আব্দুস সামাদ প্রামাণিকের ছেলে রায়হান। আর সাহিদা খাতুন মালয়েশিয়ার তেরেঙ্গা শহরের সিরাজ উদ্দিনের মেয়ে। আরো খবর মালয়েশিয়া প্রবাসী রায়হান মন্ডল বলেন, ৭ বছর আগে আমি পড়াশোনা ছেড়ে পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে মালয়েশিয়াতে কাজের জন্য যাই। সেখানে কয়েক বছর পর পরিচয় হয় মালয়েশিয়ান তরুণী নুর সাহিদার সঙ্গে। পরিচয় থেকে প্রেম-ভালোবাসা। আমাদের দীর্ঘ প্রায় তিন বছরের সম্পর্ক। সে নিজেই সিদ্ধান্ত নিয়ে বাংলাদেশে এসেছে। পরবর্তীতে বাংলাদেশে আসার পর গত সোমবার আমার গ্রামের বাড়ি পাবনার সুজানগর উপজেলার সাতবাড়িয়ার তারাবাড়িয়া নতুনপাড়ায় দুই পরিবারের সম্মতিতে এক লাখ টাকা দেনমোহরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হই। এক মাস পর আমরা দুজনই আবার মালয়েশিয়ায় ফিরে যাব। আমাদের জন্য সবাই দোয়া করবেন। আমরা যেন আজীবন সুখে থাকতে পারি। মালয়েশিয়ান তরুণী নূর সাহিদা বলেন, রায়হান আমাকে ভালোবাসে, আমিও রায়হানকে ভালোবাসি। পরিবারের সবার সম্মতিতে আমরা বিয়ে করেছি। আল্লাহ আমাদের এ বিয়ে কবুল করবেন ইনশাআল্লাহ। বাংলাদেশে আসার পরে দেখি এখানকর মানুষ খুব ভালো। আশা করি এই বাড়ির মানুষও দারুণ হবে। সাতবাড়ীয়া ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হোসেন বলেন, ৬-৭ বছর আগে রায়হান পরিবারে সচ্ছলতা ফেরাতে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে যান। সেখানে কে ডব্লিউ জি শপিং কমপ্লেক্সের একটি দোকানে চাকরি নেন তিনি। একই কমপ্লেক্সের একটি রেস্টুরেন্টে কাজ করতেন মালয়েশিয়ার তরুণী সাহিদা খাতুন। একই কমপ্লেক্সে কাজের সুবাদে তাদের পরিচয়, পরিচয় থেকে বন্ধুত্ব। তাদের সেই বন্ধুত্ব শেষমেশ গড়ায় প্রেমের সম্পর্কে। গত রোববার রায়হান তার ভালবাসার মানুষ সাহিদাকে নিয়ে চলে আসেন বাংলাদেশে। পরদিন রাতে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। রায়হানের বাবা-মা বিদেশি পুত্রবধূ পেয়ে অত্যন্ত খুশি।
Advertisement (sandha)
A
dvertisement (pabna sweet)
Advertisement (school)

No comments